পোস্টগুলি

অঞ্জলি লহ মোর

 https://www.utso.co.in/2023/09/blog-post_612.html https://youtu.be/nc8tn6BtHts?si=OFt7TrvmofOzI4b3 https://youtu.be/VBn0daYaIB8?si=dr8zpKRP0ZliI5mA

অমৃত - কবচ ও ORS - জনক

 https://www.utso.co.in/2022/11/ors.html

ভ্রমি - বিস্ময়ে!

 https://www.utso.co.in/2023/01/bhromon.html

ডায়েরী থেকে (১)

 https://photos.google.com/photo/AF1QipM9OPckv40Qti24v0qeW2o4dsJ9_ax5llo8Gv3O "গানের লীলার সেই কিনারে যোগ দিতে কি সবাই পারে/ বিশ্বহৃদয় পারাবারে রাগরাগিণীর জাল ফেলাতে __ / তোমার সুরে সুরে সুর মেলাতে।"  __ বিশ্বকবির ভাষায় বন্দনা করি এশিয়া মহাদেশের বিশ্ববরেণ্য অন্যতম শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত সাধকের।জীবনের অতি সাধারণ সুর ও কথাকে যিনি অবলীলাক্রমে গানের ভেলায় ভাসিয়েছেন ষাট বছরের অধিক কাল যাবৎ __ বাংলা তথা ভারত,এমন-কি বহির্দেশীয় গ্রাম ও নগরে হৃদয় সাম্রাজ্য বিস্তারকারী এই প্রতিভা__ তিনি আর কেউ নন, কলকাতার প্রবোধ চন্দ্র দে,ডাক নাম ' মান্না ', এই মুহূর্তে তালতলা দর্পণের মূর্তিমান গীত - বিম্ব।https://photos.google.com/photo/AF1QipOVJHfp3ZjvoOJ0NW14zglzeooTxkuSrNf_BapV     ' হৃদয়ের গান শিখে তো গায় গো সবাই,/ ক'জনা হৃদয় দিয়ে গাইতে জানে ' _ তাঁর কণ্ঠেরই প্রতিধ্বনি। সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় যদি ক্রিকেটের মহারাজ হন তবে মান্না দে সঙ্গীতের অন্যতম অধীশ্বর নন কেন! হিন্দী এবং বাংলা ছাড়াও     ভোজপুরী, মাগধী, মৈথিলী, পঞ্জাবী, অসমীয়া, উড়িয়া, কোঙ্কনি, সিন্ধি, গুজরাটি, মারাঠা, কানাড়

নজরুল জয়ন্তী

 https://photos.google.com/photo/AF1QipMr1trPuFtXVcDWi-8W7PSqq899Xr2I0rZhqEJD শিরোনামঃ শ্রদ্ধাঞ্জলি " ওই শুনি যেন চরণধ্বনি রে..."         __ বিশ্বকবির ভাষায় শ্রদ্ধাপূর্ণ আহ্বান জানাই দুখুমিঞার বীরত্বে ভরা প্রতিভাময় বঙ্গ প্রেমী সত্ত্বাকে। তিনিই আমাদের কাজী নজরুল।১৮৯৯ সালের ২৪ মে তারিখে পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া গ্রামে তাঁর জন্ম।পিতার নাম কাজী ফকির আহমেদ ও মাতা জাহেদা খাতুন। অভাব - অনটন ছিল তাঁর আশৈশবের নিত্য সঙ্গী।নিজের অবস্থাকে সম্মান জ্ঞাপনের মহত্ব ও দর্শন তাঁর লেখায় চিত্রিত __ ' হে দারিদ্র্য, তুমি মোরে করেছ মহান ...'।শৈশব হতেই ছিলেন লেটো দলের বাদক।রুটির দোকানের শ্রমিকরূপে পেরিয়ে গেছে শৈশব আর কৈশোরের নিষ্পাপ বয়সগুলি।পরবর্তীতে কাজ করেছেন সৈনিক হিসেবে।সাংবাদিকতাও করেছেন দুখু মিঞা।কাজ করেছেন এইচ এম ভি ও কলকাতা বেতারে।ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে পথে নেমেছেন।পাশাপাশি সাহিত্য সাধনা আর গীতি সৃষ্টি তো ছিলই।শাসকের কো পানল অথবা কারারুদ্ধতা নত করতে পারেনি নজরুলের উচ্চ শির। বাংলা সাহিত্যে ' বিদ্রোহী কবি ' হিসেবে পরিচিত হলেও তিনি ছিলেন একাধারে

শুধু দুটি বর্ষবরণ

(১) শিরোনাম: বর্ষ মহরৎ @১৪৩০. কম  ' চৈতে গিমা তিতা,বৈশাখে নালিতা মিঠা,জৈষ্ঠে অমৃত ফল আষাঢ়ে খৈ,শাওনে দৈ।ভাদরে তালের পিঠা, আশ্বিনে শশা মিঠা, কার্তিকে        খৈলসার ঝোল,অগ্রাণে ওল। পৌষে       কাঞ্চি,         মাঘে তেল,ফাল্গুনে পাকা বেল।'                                           _শ্রদ্ধেয়া খনাদেবীর স্বাস্হ্যকর  বচনটি আপামর বাঙালির প্রাচীন বাঙালিয়ানাকে পুষ্ট করে_ শিহরিত করে আজও। যৎসামান্য শিক্ষাপ্রাপ্ত অথবা গ্রামীণ রমণীর মুখে মুখে অতি চর্চিত এই বাণী সহ প্রবেশ করি নববর্ষের বাসরে। উৎস - এপ্রিল সংখ্যায় প্রকাশিতব্য বাংলা সাহিত্য চর্চায় মনের আনাচে কানাচে উঁকি মারে বাংলা বর্ষবিদায়, বর্ষবরণ ও হালখাতারূপ ত্রি ধারা।বর্ষবিদায় এবং বর্ষবরণ যেন একই মুদ্রার এপিঠ আর ওপিঠ।একটি বর্ষবিদায়ের সঙ্গে সঙ্গেই ঘোষিত হয় পরবর্তী নতুন বর্ষের বরণবার্তা।প্রাসঙ্গিক এই এপ্রিলেরই ১৫ তারিখে ১ লা বৈশাখ_১৪৩০ বঙ্গাব্দের সূচনা। বাংলা পঞ্জিকায় ১২ টি মাসের উপস্থিতি সত্ত্বেও বিশাখা নক্ষত্র প্রসূত বৈশাখ মাস দিয়েই বর্ষ - সূচনা  হবার বিষয়টি আমার ন্যায় অনেক বন্ধুকেই ভাবায়,জানি। এতদ্ভিন্ন ১৪৩০ সংখ্যাটি ই বা এলো কো